ওয়াই-ফাইয়ের সুবিধা সমূহ

 রাউডার কনফিগার করার নিয়ম


সেটআপের জন্য প্রথমে ওয়েব ব্রাউজার চালু করতে হবে। এরপর রাউটারের পিছনে থাকা অ্যাড্রেসটি দিয়ে ওয়েব ব্রাউজারে প্রবেশ করতে হবে। সাধারনত বেশির ভাগ রাউটারে ১৯২.১৬৮.০.১ এই ডিফল্টভাবে দেওয়া থাকে। ... তখন রাউটারের পিছনে থাকা কিংবা ইউজার ম্যানুয়ালে থাকা ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাডমিন প্যানেল প্রবেশ করতে হবে।


রাউডার কী

রাউটার একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র, যা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে তৈরি। এটি নেটওয়ার্ক তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়। রাউটার হচ্ছে একটি নেটওয়ার্কিং ডিভাইস যা বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্য দিয়ে ডাটা প্যাকেট তার গন্তব্যে কোন পথে যাবে তা নির্ধারণ করে। ডেটা প্যাকেট হচ্ছে ডেটার ব্লক বা ডেটার সমষ্টি। রাউটার ডেটা প্যাকেটগুলোকে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম দূরত্বের পাথ(path) ব্যবহার করে। রাউটার ইন্টারনেটে “ট্রাফিক ডিরেক্টিং” এর কাজ সম্পন্ন করে। সাধারণভাবে, একাধিক নেটওয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত আন্তঃ নেটওয়ার্কের মধ্য দিয়ে একটি ডাটা প্যাকেটকে এক রাউটার থেকে অন্য রাউটারে পাঠানো হয় যতক্ষণ পর্যন্ত না এটি গন্তব্য নোডে পৌঁছে।

একটি রাউটার বিভিন্ন নেটওয়ার্কের দুই বা তার অধিক ডাটা লাইনের সাথে যুক্ত থাকে। (রাউটারের কাজ নেটওয়ার্ক সুইচের বিপরীত, সুইচ বিভিন্ন ডাটা লাইনকে একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্ত করে)। যখন একটি ডাটা প্যাকেট এই লাইনগুলোর একটিতে পৌঁছে, তখন রাউটার এর চূড়ান্ত গন্তব্য জানার জন্য প্যাকেটের তথ্য পড়ে। এরপর এর রাউটিং টেবিল বা রাউটিং পলিসিতে থাকা তথ্যের সাহায্যে প্যাকেটটিকে তার গন্তব্যের পরবর্তী নেটওয়ার্কে পাঠিয়ে দেয়। এর ফলে আন্তঃ নেটওয়ার্কের একটি আস্তরণ তৈরি হয়।

সবচেয়ে পরিচিত রাউটারগুলো বাসা-বাড়ি এবং ছোট অফিসে ব্যবহৃত হয়। এগুলো শুধু ডাটা পাস করতে পারে, যেমন-ওয়েব পৃষ্ঠা, ই-মেইল, আইএম এবং হোম কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের মধ্যকার ভিডিও। রাউটারের একটি উদাহরণ হতে পারে স্বত্বাধিকারী ক্যাবল বা ডিএসএল রাউটার যেটি একটি আইএসপি এর মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করে। আরও জটিল রাউটার, যেমন এন্টারপ্রাইজ রাউটার, বড় ব্যবসা বা আইএসপি নেটওয়ার্ককে শক্তিশালী কেন্দ্রীয় রাউটারের সাথে সংযুক্ত করে। এই কেন্দ্রীয় রাউটার ডাটাকে অপটিক্যাল ফাইবার লাইনের মধ্য দিয়ে দ্রুতগতিতে ইন্টারনেটে প্রেরণ করে। যদিও রাউটার সাধারণত একটি হার্ডওয়্যার ভিত্তিক ডিভাইস, তবুও সফটওয়্যার ভিত্তিক রাউটারের ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।


ওয়াইফাইয়ের দূরত্ব কতটুকু 

IEEE 802.11a: ১৯৯৯ সালে IEEE দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল যেটা ১১৫ ফুট দূরত্ব পর্যন্ত কাজ করবে।


ওয়াইফাই কি

ওয়াই-ফাই একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি যা কম্পিউটার, মোবাইল ডিভাইস এবং অন্যান্য প্রযুক্তির সাথে ইন্টারনেট সংযোগের সুযোগ দেয়। এই প্রযুক্তিতে একে অপরের সাথে তথ্য সরবরাহ করতে তারের পরিবর্তে একটি রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি সংকেত ব্যবহার করে। সুতরাং, ওয়াইফাই হলো একটি তারবিহীন প্রযুক্তি।

ওয়াইফাইয়ের সুবিধা 

Wi-Fi এর সুবিধা সমূহ:

আপনি যে কোনও স্থান থেকে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস করতে পারেন(আপনার রাউটারের সিগনাল অনুযায়ী)। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ওয়াইফাই একটি জনপ্রিয় ইন্টারনেট সংযোগ হিসাবে পরিচিত। কাঠামোগত ক্যাবলিং ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই আপনি খুব সহজেই ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারবেন। ওয়াইফাই খুব দ্রুত এবং সহজ।


ওয়াইফাইয়ের পূর্নরুপ কি

Wi-Fi র পূর্ণরূপ কি? উত্তরঃ Wireless Fidelity.


ওয়াইফাই রাউডার 

একটি ওয়াই-ফাই রাউটার(wifi router) আপনাকে দিবে অনেকগুলো ওয়াই-ফাই ডিভাইসকে নেটের মধ্যে সংযুক্ত করার বিশেষ সুবিধা। কানেকশন হবে একটা কিন্তু আপনি আপনার ওয়াই-ফাই মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ কে খুব সহজেই সংযুক্ত করে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।


পকেট রাউডারের দাম

৩জি/৪জি সাপোর্ট করে। ৪. পাওয়ার ব্যাংক থেকেই চালাতে পারবেন। দাম ২০০০— ২২০০ টাকা।

রাউডারের অনুর দাম

Onu একটি রাউটার কোম্পানি। ওয়াইফাইয়ের অনু হচ্ছে ওয়াইফাই রাউটার। ... ৬০০ টাকা থেকে মোটামুটি ভালো রাউটারের দাম শুরু।

আইফোনর বিস্তারিত তথ্য




একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

Ads3

Ads dawun